April 25, 2024, 9:41 pm
ব্রেকিং :
লক্ষ্মীপুরে তীব্র তাপদাহে বায়েজীদ ভূঁইয়ার উদ্যোগে পানি ও স্যালাইন বিতরণ লক্ষ্মীপুরে প্রশিক্ষণ শেষে ৪ শতাধিক হাস-মুরগীকে ভ্যাকসিন প্রদান লক্ষ্মীপুরে পোল্ট্রি ভ্যাকসিন প্রদান বিষয়ক প্রশিক্ষণ বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকীতে বায়েজীদ ভুঁইয়ার উদ্যোগে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি তে শ্রদ্ধা লক্ষ্মীপুরে যুবলীগের আয়োজনে ৭ মার্চ পালিত লক্ষ্মীপুর জেলা ট্রাস্কফোর্স কমিটির সভা অনুষ্ঠিত লক্ষ্মীপুরে নিবন্ধন পূর্ব অবহিতরন সভা ও প্রশিক্ষণ লক্ষ্মীপুর সদরে উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আলোচনায় নুরনবী চৌধুরী লেখাপড়া করেই অনেক বড় হতে হবে: ঢাবি উপাচার্য লক্ষ্মীপুরে জেলেদের মাঝে গরু বিতরণ

করোনা টিকার নিবন্ধন করা যাবে ইমোর মাধ্যমে

নতুন একটি ফিচার চালু করেছে জনপ্রিয় মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম ইমো। জনপ্রিয় এই অ্যাপটি বহুসংখ্যক মানুষ ব্যবহার করেন। আর এই বিষয়টিকে কাজে লাগিয়ে দেশে টিকাদান নিবন্ধন বাড়ানোর লক্ষ্যে কাজ করবে ইমো।

বুধবার (৭ জুলাই) গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে তারা।

এই ফিচারের উদ্দেশ্য হচ্ছে বাংলাদেশিদের জন্য অনলাইন ভ্যাকসিন নিবন্ধন প্রক্রিয়ার জটিলতা কমানো। টিকা নেয়ার উপযুক্ত ব্যবহারকারীদেরকে এই ফিচার রি-ডাইরেকশনের মাধ্যমে সুরক্ষা ওয়েবসাইটে নিয়ে যাবে, তাদের অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে ও তারা যে হাসপাতালে টিকা নিতে ইচ্ছুক তা নির্বাচনে উদ্বুদ্ধ করবে। এরপর নিবন্ধকারীদেরকে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের এসএমএসের মাধ্যমে টিকাগ্রহণের সময় এবং তারিখ জানিয়ে দেয়া হবে।

বর্তমানে দেশের মাত্র ৭২ লাখের বেশি মানুষ কোভিড-১৯ টিকা পেতে অনলাইনে নিবন্ধন করেছেন, যা পরিকল্পিত জনসংখ্যার খুবই অল্প। তবে সম্প্রতি দেশে আরও টিকা এসেছে ও টিকা দেয়ার জন্য ন্যূনতম বয়সের সীমা কমিয়ে ৩৫-এ নামিয়ে আনা হয়েছে, ফলে টিকাগ্রহীতার সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

ইমো আশা করছে তারা তাদের প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে অবশিষ্ট অনিবন্ধিত জনগোষ্ঠীর কাছে পৌঁছাতে পারবে। নতুন এই ফাংশনটি পাওয়া যাবে অ্যাপের ‘Explore’ ট্যাবের ‘কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন অ্যাপয়েন্টমেন্ট’ নামে। সেখানে ক্লিক করে ব্যবহারকারীরা তাদের স্বাচ্ছন্দ্যের জন্য কি করতে হবে তার টিউটোরিয়ালও পাবেন, যেখানে দেখানো হয়েছে কীভাবে ধাপে ধাপে নিবন্ধন করা যাবে।

বৈশ্বিক মহামারি শুরুর পর থেকে ইমো কোভিড-১৯ মোকাবিলায় বাংলাদেশ সরকারের সাথে সংহতি প্রকাশ করেছে। গত বছর ইমো প্রবাসী বাংলাদেশী কর্মীদের সুরক্ষা ও স্বাস্থ্যবিধি সম্পর্কে জানাতে অ্যাপের ভেতর বাংলায় নির্দিষ্ট হটলাইন চালু করে। হটলাইনগুলো তাদেরকে বাংলাদেশি ডাক্তারদের সঙ্গে সংযুক্ত করেছে।



ফেসবুক পেইজ