March 25, 2024, 1:42 pm
ব্রেকিং :

শেষ রাতেও ঈদের আমেজ পেল না শপিংমলগুলো

শেষ মুহূর্তেও ঈদের আমেজে ফিরল না রাজধানীর শপিংমলগুলো। মূলত করোনার ভয়ে মানুষ এখন ঘরবন্দি। এছাড়া দীর্ঘদিন লকডাউন চলায় অনেকে বেকার। কারও বা আয় কমে গেছে। এ জন্য শেষ রাতে ঈদের আমেজ পেল না শপিংমলগুলো।

শুক্রবার (৩১ জুলাই) সন্ধ্যায় রাজধানীর শান্তিনগর টুইন টাওয়ার, গুলশান-১ এর পুলিশ প্লাজা কনকর্ড, উত্তর বাড্ডার সুবাস্তু নজরভ্যালি, হল্যান্ড মার্কেটসহ বিভিন্ন শপিংমল ঘুরে ক্রেতা সংকট দেখা গেছে।

দোকান মালিকরা বলছেন, আজ তাও ছুটির দিনের মতো ক্রেতারা আসছেন। কিন্তু এতদিন তাও দেখা যায়নি।

শান্তিনগরের টুইন টাওয়ার, গুলশান-১ এর পুলিশ প্লাজা কনকর্ড ঘুরে দেখা গেছে, সেখানে ছোটদের পোশাক বিক্রি হচ্ছে বেশি। শাড়ির দোকানে ক্রেতা ছিল না। এসব শপিংমলে থ্রিপিসও কিনছেন কেউ কেউ। আর ছেলেদের পোশাক টুকটাক বিক্রি হচ্ছে। টুইন টাওয়ারে পুরুষদের ফ্যাশন হাউজ ক্যাটস আই, রেক্স, ম্যাপল ছিল ক্রেতাশূন্য।

সুবাস্তু নজরভ্যালির আঁখি গিফট অ্যান্ড কসমেটিকস, শখ কসমেটিকস, পালকি কসমেটিকস, ষড়ঋতু থ্রিপিস গ্যালারি, আদিবা পাঞ্জাবি হাউজ, আল-মদিনা শাড়িবিতান, বৈশাখী শাড়িবিতান, ফেমাস ক্লাব, জাহি কালেকশন, নারী, ভিয়েনা ফ্যাশন, পোশাক ঘর, বিসমিল্লাহ বেবিশপ, ম্যানস স্টাইল, ইত্যাদি ফ্যাশন হাউজ ঘুরে দেখা যায়, বেচাবিক্রি তেমন নেই।

eid1

আঁখি গিফট অ্যান্ড কসমেটিকসের বিক্রেতা নজরুল ইসলাম বলেন, বেচাবিক্রি তেমন নেই। করোনার আগে যত ক্রেতা আসত আজ সে পরিমাণ ক্রেতাও নেই।

বিসমিল্লাহ বেবিশপের বিক্রেতারা জানান, ছোটদের কিছু পোশাক বিক্রি হচ্ছে। কিন্তু অন্যবারের তুলনায় খুবই কম।



ফেসবুক পেইজ