May 13, 2024, 8:03 am
ব্রেকিং :
লক্ষ্মীপুরে দোকান বিক্রির লোভ দেখিয়ে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ লক্ষ্মীপুরে খোঁড়া গর্তে পড়ে প্রাণ গেল ভাই-বোনের লক্ষ্মীপুরে যুবলীগের ছাতা, স্যালাইন ও পানি বিতরণ ভোটের দিন কর্মীদের রোযা রাখার আহবান চেয়ারম্যান প্রার্থীর লক্ষ্মীপুরে তীব্র তাপদাহে বায়েজীদ ভূঁইয়ার উদ্যোগে পানি ও স্যালাইন বিতরণ লক্ষ্মীপুরে প্রশিক্ষণ শেষে ৪ শতাধিক হাস-মুরগীকে ভ্যাকসিন প্রদান লক্ষ্মীপুরে পোল্ট্রি ভ্যাকসিন প্রদান বিষয়ক প্রশিক্ষণ বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকীতে বায়েজীদ ভুঁইয়ার উদ্যোগে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি তে শ্রদ্ধা লক্ষ্মীপুরে যুবলীগের আয়োজনে ৭ মার্চ পালিত লক্ষ্মীপুর জেলা ট্রাস্কফোর্স কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

লক্ষ্মীপুরে নিরাপদ ও প্রাতিষ্ঠানিক প্রসব বৃদ্ধির লক্ষ্যে সচেতনতামূলক কর্মশালা

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি: মা ও শিশু সুরক্ষা চাই, স্বাস্থ্য কেন্দ্রে প্রসব করাই এমন স্লোগান কে সঙ্গে নিয়ে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ, নিরাপদ ও প্রাতিষ্ঠানিক প্রসব বৃদ্ধির লক্ষ্যে সচেতনতামূলক কর্মশালা ১৬ জুন (বুধবার) লক্ষ্মীপুরে হাসপাতালের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
পায়াকট বাংলাদেশ এবং আদ্রিতা ভিজ্যুয়ালের যৌথ সহযোগীতায় সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা: মো: নিজাম উদ্দিনের সভাপতিত্বে কর্মশালায় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কাজী খালেদা আক্তার, সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা: আনোয়ার হোসেন, মেডিকেল অফিসার ডা: নার্সিস পারভিন, সচেতন নাগরিক কমিটি জেলা শাখার সহসভাপতি আবুল মোবারক ভৃঁইয়া, জেলা রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল হোসেন ফারুক, লক্ষ্মীপুর পৌর কাউন্সিলর মোহাম্মদ আলী, মো: রায়হান, পায়াকট বাংলাদেশ এর মনিটরিং অফিসার আবু আজম, জেলা মানব কল্যাণ ফাউন্ডেশনের সভাপতি মো: আবদুল্লাহ, প্রমুখ।
সভায় বক্তারা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা খাতে উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জন সম্ভব হয়েছে। তার পরও এখনো দেশে প্রতিদিন প্রায় ১৪ জন মা গর্ভজনিত কারণে মারা যায়। যার বেশীর ভাগ সময়মতো যথাযথ সেবা ব্যবস্থা নিলে প্রতিরোধ করা সম্ভব। কিন্তু এখনো বাংলাদেশে শতকরা ৪৬% প্রসব বাড়িতে হয়। বর্তমানে দেশে গর্ভকালিন সেবা গ্রহনের হার ৩৬.৬%।
বাড়িতে প্রসব করানোর ফলে অনেক ক্ষেত্রে মা ও শিশুর মৃত্যুর ঝুঁকি থাকে। এই ঝুঁকি এড়ানোর জন্য গর্ভকালিন সেবা, নিরাপদ প্রাতিষ্ঠানিক প্রসব সেবা এবং প্রসব পরবর্তী সেবা বৃদ্ধি অপরিহার্য। এ ব্যাপারে সকলের সহযোগীতা প্রয়োজন। কর্মশালায় জনপ্রতিনিধি, সরকারী কর্মকর্তা, ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, সাংবাদিক, সামাজিক ও ধর্মীয় নেতৃবৃন্দ, ইমামসহ বিভিন্ন শ্রেণী ও পেশার লোকজন উপস্থিত ছিলেন।



ফেসবুক পেইজ