May 20, 2024, 6:04 pm
ব্রেকিং :
লক্ষ্মীপুরে দোকান বিক্রির লোভ দেখিয়ে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ লক্ষ্মীপুরে খোঁড়া গর্তে পড়ে প্রাণ গেল ভাই-বোনের লক্ষ্মীপুরে যুবলীগের ছাতা, স্যালাইন ও পানি বিতরণ ভোটের দিন কর্মীদের রোযা রাখার আহবান চেয়ারম্যান প্রার্থীর লক্ষ্মীপুরে তীব্র তাপদাহে বায়েজীদ ভূঁইয়ার উদ্যোগে পানি ও স্যালাইন বিতরণ লক্ষ্মীপুরে প্রশিক্ষণ শেষে ৪ শতাধিক হাস-মুরগীকে ভ্যাকসিন প্রদান লক্ষ্মীপুরে পোল্ট্রি ভ্যাকসিন প্রদান বিষয়ক প্রশিক্ষণ বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকীতে বায়েজীদ ভুঁইয়ার উদ্যোগে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি তে শ্রদ্ধা লক্ষ্মীপুরে যুবলীগের আয়োজনে ৭ মার্চ পালিত লক্ষ্মীপুর জেলা ট্রাস্কফোর্স কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

সাহেদকে ধরতে খুঁজছে র‌্যাব-পুলিশ, শিগগির জানাতে পারব

কোভিড-১৯ (করোনাভাইরাস) চিকিৎসা নিয়ে প্রতারণা করা রিজেন্ট হাসপাতালের মালিক সাহেদ করিম ওরফে মোহাম্মদ সাহেদের গ্রেফতারের বিষয়ে শিগগিরই তথ্য দিতে পারবেন বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।

তিনি বলেছেন, ‘যত বড় ক্ষমতাবানই হোক না কেন, অপরাধ প্রমাণিত হলে সাহেদকে ছাড় দেয়ার প্রশ্নই আসে না।’

শুক্রবার (১০ জুলাই) রাজধানী ধানমন্ডির বাসভবনে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন মন্ত্রী।

নানা অনিয়ম, প্রতারণা, সরকারের সঙ্গে চুক্তি ভঙ্গ, করোনা পরীক্ষার ভুয়া রিপোর্ট, চিকিৎসায় অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগে রিজেন্ট হাসপাতালের প্রধান কার্যালয়, উত্তরা ও মিরপুর শাখা সিলগালা করে দিয়েছে র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব)। গা ঢাকা দিয়েছেন হাসপাতালের মালিক সাহেদ। সাহেদের বিরুদ্ধে মামলা করেছে র‍্যাব। মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে তার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে পুলিশ।

sahed

সাহেদ নিজেকে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক উপ কমিটির সদস্য বলে পরিচয় দিতেন। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, সাহেদ একসময় বিএনপি করতেন। বিভিন্ন প্রভাবশালী ব্যক্তিদের সঙ্গে তার তোলা ছবি ভেসে আসছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। চলছে নানামুখী আলোচনা সমালোচনা।

গত ৭ জুলাই উত্তরায় রিজেন্ট হাসপাতালে র‌্যাবের অভিযানের সময় সাহেদ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে ফোন দিয়েছিলেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী নিজেই তা জানিয়েছেন।

মন্ত্রী বলেন, ‘আমি ফোন দিয়ে তার হাসপাতালে রোগী ভর্তি করি, সেই সুবাধে আমাকে ফোন দিয়েছিলেন। বলেছিলেন, হাসপাতাল সিল করে দিচ্ছে। আমি বলেছি, আপনি নিশ্চয়ই কোনো অন্যায় কাজ করেছেন, এজন্য সিল করছে। বিনা কারণে তো সিল করে না।’

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘সে বলল আমি তাহলে কী করব? আমি বললাম, হয় আপনি ফেইস করেন, নতুবা কোর্টে গিয়ে… আপনার যদি কিছু বলার থাকে কোর্টে যান। এইটুকুই আমি বলেছি।’

আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী (শেখ হাসিনা) তার সংসদ সদস্যকে ছাড় দেননি, তার দলীয় নেতাদেরকেও তিনি ছাড় দিচ্ছেন না। যার (শাহেদ) কথা বলেছেন, যদি প্রমাণিত হয়, তাকে ছাড় দেয়ার প্রশ্নই আসে না।’

‘সে যতই ক্ষমতাবান হোক, তাকে আইনের আওতায় আনা হবে’ জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

তিনি আরও বলেন, ‘তাকে ধরার জন্য অনুসন্ধান চলছে। র‌্যাব এবং পুলিশ উভয়েই খুঁজছে। আমরা মনে করি খুব শিগগিরই আমরা তথ্য দিতে পারব।’



ফেসবুক পেইজ