খাগড়াছড়ির সিভিল সার্জন ডা. নুপুর কান্তি দাশ সাংবাদিকদের বলেন, ওই যুবক দীর্ঘদিন ধরেই শ্বাসকষ্টে ভুগছিলেন। আগেও হাসপাতালেও চিকিৎসা নিয়েছিলেন।ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. মিটন চাকমা জানান, বুধবার দুপুরে অসুস্থ যুবককে হাসপাতালে আনা হলে তাকে ‘করোনা আইসোলেশনে’ রাখা হয়। সেখানেই তার চিকিৎসা চলছিল। রাত আনুমানিক ৮টার দিকে তার মৃত্যু ঘটে।আইইডিসিআরকে বিষয়টি জানানো হয়েছে বলে খাগড়াছড়ির চিকিৎসা কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
খাগড়াছড়ি আধুনিক জেলা সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক ডা. পূর্ণ জীবন চাকমা বলেন, মৃত ব্যক্তির রক্তের নমুনা রাখা হয়েছে। পরীক্ষার জন্য তা আইইডিসিআরে পাঠানো হবে।লাশটি সৎকারের জন্য পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
ডা. পূর্ণ জীবন বলেন, “রোগীর সংস্পর্শে আসা দুজন চিকিৎসক, দুজন নার্স ও একজন আয়াকে হাসপাতালের প্রাতিষ্ঠানিক হোম কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে। মৃত রোগীর স্যাম্পল পরীক্ষার রিপোর্ট না পাওয়া পর্যন্ত তারা কোয়ারেন্টিনেই থাকবেন।”