April 26, 2024, 5:16 am
ব্রেকিং :
লক্ষ্মীপুরে তীব্র তাপদাহে বায়েজীদ ভূঁইয়ার উদ্যোগে পানি ও স্যালাইন বিতরণ লক্ষ্মীপুরে প্রশিক্ষণ শেষে ৪ শতাধিক হাস-মুরগীকে ভ্যাকসিন প্রদান লক্ষ্মীপুরে পোল্ট্রি ভ্যাকসিন প্রদান বিষয়ক প্রশিক্ষণ বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকীতে বায়েজীদ ভুঁইয়ার উদ্যোগে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি তে শ্রদ্ধা লক্ষ্মীপুরে যুবলীগের আয়োজনে ৭ মার্চ পালিত লক্ষ্মীপুর জেলা ট্রাস্কফোর্স কমিটির সভা অনুষ্ঠিত লক্ষ্মীপুরে নিবন্ধন পূর্ব অবহিতরন সভা ও প্রশিক্ষণ লক্ষ্মীপুর সদরে উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আলোচনায় নুরনবী চৌধুরী লেখাপড়া করেই অনেক বড় হতে হবে: ঢাবি উপাচার্য লক্ষ্মীপুরে জেলেদের মাঝে গরু বিতরণ

লক্ষ্মীপুরে শিশুর শরীরে বিষাক্ত ইনজেকশন পুশ, রিমান্ডে খুকি

লক্ষ্মীপুরে দেড় বছরের শিশু হাবিবুর রহমানের শরীরে বিষাক্ত ইনজেকশন পুশ করার ঘটনায় করা মামলার আসামি খুকি বেগমের একদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।

মঙ্গলবার (০৯ জুন) বিকেলে লক্ষ্মীপুরের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মোহাম্মদ আবদুল কাদের এ আদেশ দেন।

আসামিকে রিমান্ডে নেয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাদীর আইনজীবী রাসেল মাহমুদ মান্না। তিনি বলেন, সদর থানা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) কামরুজ্জামান আসামি খুকির পাঁচদিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে আবেদন করেন। আদালতের বিচারক আবেদনটি আমলে নিয়ে একদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন।

এদিকে, আসামি খুকির ফাঁসির দাবিতে ৫ জুন সকালে সদর উপজেলার মাছিমনগর এলাকায় লক্ষ্মীপুর-রামগঞ্জ আঞ্চলিক সড়কের ওপর মানববন্ধন করা হয়।

পুলিশ জানায়, নাতি হাবিবের শরীরে বিষাক্ত ইনজেকশন দেয়ার অভিযোগে দাদা লাতু মিয়া ২৮ মে সন্ধ্যায় সদর মডেল থানায় মামলা করেন। এতে খুকি বেগমকে একমাত্র আসামি করা হয়। রাতেই পুলিশ অভিযান চালিয়ে সদর উপজেলার চর পার্বতীনগর গ্রামের বাড়ি থেকে খুকিকে গ্রেফতার করে। খুকি সদর উপজেলার চর পার্বতীনগর গ্রামের আবুল কাশেমের স্ত্রী।

প্রসঙ্গত, শিশু হাবিব একই গ্রামের মো. নুর নবীর ছেলে। গত ১১ মে বিকেলে কৌশলে শিশুটিকে ঘরে নিয়ে খুকি তিনটি বিষাক্ত ইনজেকশন পুশ করেন। পরে চিৎকার শুনে মা শামছুননাহার শিশুটিকে খুকির ঘর থেকে উদ্ধার করেন।

ওই দিনই শিশুর দাদি রহিমা বেগম থানায় লিখিত অভিযোগ দেন। ২৭ মে রহিমা বেগম থানায় জিডি করেন। বর্তমানে শিশুটি ঢাকা মেডিকেল কলেজের আইসিউতে চিকিৎসাধীন আছে। চিকিৎসকদের বরাত দিয়ে ভুক্তভোগী পরিবারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, দিন দিন শিশুটির অবস্থার অবনতি হচ্ছে।



ফেসবুক পেইজ