May 2, 2024, 4:24 pm
ব্রেকিং :
লক্ষ্মীপুরে যুবলীগের ছাতা, স্যালাইন ও পানি বিতরণ ভোটের দিন কর্মীদের রোযা রাখার আহবান চেয়ারম্যান প্রার্থীর লক্ষ্মীপুরে তীব্র তাপদাহে বায়েজীদ ভূঁইয়ার উদ্যোগে পানি ও স্যালাইন বিতরণ লক্ষ্মীপুরে প্রশিক্ষণ শেষে ৪ শতাধিক হাস-মুরগীকে ভ্যাকসিন প্রদান লক্ষ্মীপুরে পোল্ট্রি ভ্যাকসিন প্রদান বিষয়ক প্রশিক্ষণ বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকীতে বায়েজীদ ভুঁইয়ার উদ্যোগে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি তে শ্রদ্ধা লক্ষ্মীপুরে যুবলীগের আয়োজনে ৭ মার্চ পালিত লক্ষ্মীপুর জেলা ট্রাস্কফোর্স কমিটির সভা অনুষ্ঠিত লক্ষ্মীপুরে নিবন্ধন পূর্ব অবহিতরন সভা ও প্রশিক্ষণ লক্ষ্মীপুর সদরে উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আলোচনায় নুরনবী চৌধুরী

ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে ৭৫৫ শিশুর জামিন

বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) প্রাদুর্ভাবের কারণে ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে বিভিন্ন অভিযোগে তিনটি শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রের ৭৫৫ জন শিশুর জামিন দিয়েছেন আদালত। জামিনপ্রাপ্ত ৭৪৬ শিশুকে ইতোমধ্যে তাদের অভিভাবকের কাছে পৌঁছে দেয়া হয়েছে।

ভার্চুয়াল কোর্টের কার্যক্রম শুরু হওয়ার পর গত ৫০ কার্যদিবসে ওই শিশুরা জামিন পায়। সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন সূত্রে রোববার (২৬ জুলাই) এ তথ্য জানা যায়।

সুপ্রিম কোর্টের মুখপাত্র ও স্পেশাল অফিসার ব্যারিস্টার মুহাম্মদ সাইফুর রহমান বলেন, ২৩ জুলাই পর্যন্ত ৫০ কার্যদিবসে ভার্চুয়াল আদালতে ৭৫৫ জন শিশু জামিন পেয়েছে। এর মধ্যে তিনটি শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রের এবং কেন্দ্রের বাইরের শিশুও রয়েছে। কেন্দ্রের বাইরের শিশুরা সরাসরি আদালত থেকে জামিন পেয়েছে। ৭৪৬ শিশুকে তাদের অভিভাবকের কাছে বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে। বাকিদের অভিভাবকের কাছে পৌঁছে দেয়ার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।

সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সমাজসেবা অধিদফতর তিনটি শিশু উন্নয়ন কেন্দ্র পরিচালনা করে আসছে। কেন্দ্র তিনটি হচ্ছে-গাজীপুরের টঙ্গী শিশু উন্নয়ন কেন্দ্র (বালক), গাজীপুরের কোনাবাড়ী শিশু উন্নয়ন কেন্দ্র (বালিকা) এবং যশোরের পুলেরহাটের শিশু উন্নয়ন কেন্দ্র (বালক)।

সমাজসেবা অধিদফতর সূত্র বলছে, আইনের সংঘাতে জড়িত শিশুদের জামিনের বিষয়ে গত ১২ মে থেকে শুনানি শুরু হয়। ২৩ জুলাই পর্যন্ত বিভিন্ন অভিযোগে কেন্দ্রে থাকা ৭৫৫ শিশু জামিন পেয়েছে। ইতোমধ্যে ৭৪৬ শিশুকে তাদের অভিভাবকের কাছে বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে। ইউনিসেফ এ বিষয়ে সক্রিয় সহায়তা দিচ্ছে।

জামিন পাওয়া শিশু বাদ দিয়ে বর্তমানে কেন্দ্র তিনটিতে অবস্থান করছে ৮৭০ জন শিশু। এর মধ্যে ১২ মে থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত তিনটি কেন্দ্রে নতুন আরও ৫০৮ জন শিশু এসেছে।



ফেসবুক পেইজ